স্টাফ রিপোর্টার ॥ নিখোঁজের ছয় দিন অতিবাহিত হলেও সন্ধান মেলেনি মুক্তা খাতুন (২০) নিখোঁজের বিষয় শশুর বাদী হয়ে কলারোয়ায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন যার নং৭২৬ তাং ১৭ জুন। ঘটনা সূত্রে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ১ নং ওর্য়াডের সিরাজুল ইসলাম এর বড় কন্যা মুক্তা খাতুন। পারিবারিক ভাবে বিবাহ হয় কুশোডাঙ্গা ইউনিয়নের ধানঘোরা গ্রামের আহম্মেদ আলী পুত্র রাশের রানার সাথে বলে জানান যায়,১৬ জুন স্বামী রাশেদ রানার বাড়ি হতে আনুমানিক ৪ টার সময় মুক্তা খাতুন নিখোঁজ হয় বলে জানান মুক্তার শশুর আহম্মেদ আলী গাইন ও শাশুড়ি মুঠোফোনে স্বামী রাশেদ রানার কাছে নিখোঁজের বিষয় জানতে চাইলে বলেন গত ১১ জুন মুক্তার সাথে আমার বিবাহ হয়, বিবাহের এক দিন পরে চৈতী ( সুমন) হৃদয় সহ চার জন আমার বাসায় যায়,চৈতি(সুমন) ও হৃদয় এর নাম ও বাড়ি সম্পর্কে জানতে চাইলে বলেন তাদের বাড়ি ডুমুরিয়া আমার স্ত্রীর কাছ থেকে জানতে পারি।পরদিন শুক্রবার কলারোয়া বাজারে কেনাকাটা করতে গেলে আবারো ও চৈতী( সুমন)হৃদয় সহ মাইক্রোবাস নিয়ে আমার স্ত্রীকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে তাতে ব্যর্থ হয়ে পরবর্তীতে আমার কাজের সুবাদে বাইরে গেলে ১৬ জুন আনুমানিক ৪ টার সময় নিখোঁজ হয় মুক্তা খাতুন বলে তার পরিবারের পক্ষে থেকে জানানে হয় বলে জানান। নিখোঁজের সাধারণ ডায়েরির এর বিষয় কলারোয়া থানা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এস আই আব্দুর রউফ বলেন মামলা তদন্তের জন্য যা যা প্রয়োজন আমরা সে প্রক্রিয়া চালমান আছে বলে জানান।